বাংলাদেশের পাওয়ার সিস্টেমের প্রশ্ন ও উত্তর।
১. মোট উৎপাদন ক্ষমতাঃ ২২,৭৮৭ মেগাওয়াট।
২. দৈনিক মোট উৎপাদনঃ ১০,০০০-১২,০০০ মেগাওয়াট।
৩. এ যাবত সর্বোচ্চ উৎপাদিত হয়েছেঃ ১২,৮৯৩ মেগাওয়াট।
৪. মোট পাওয়ার প্ল্যান্টঃ ১৩৭টি।
৫. মোট ডিস্ট্রিবিউশন লসঃ ৯.৩৫%।
৬. মোট ট্রান্সমিশন লস: ২.৮৫%।
৭. সবচেয়ে বড় পাওয়ার প্ল্যান্টঃ আশুগঞ্জ।
৮. বড়পুকুরিয়া কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটিঃ ৫২৫ মেগাওয়াট।
৯. রূপপুরের পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি কোনটিঃ ইউরেনিয়াম- ২৩৫।
১০. রূপপুরের পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি সাপ্লাইয়ারঃ রাশিয়া।
১১. একবার জ্বালানি দিয়ে কত বছর চলবে রূপপুরের পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রঃ ৬০ বছর।
১২. ২য় পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র কোথায় হবেঃ হিজলা, বরিশাল।
১৩. CCPP কি?- কম্বাইন্ড সাইকেল পাওয়ার প্লান্ট।
১৪. সবচেয়ে কম খরচে কোন জ্বালানি দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়ঃ প্রাকৃতিক গ্যাস, ২.৮ টাকা।
১৫. ভারত থেকে কি পরিমাণ বিদ্যুৎ নিয়ে আসা হয়ঃ ১১৬০ মেগাওয়াট।
১৬. শীতকালে দেশের বিদ্যুৎ চাহিদা কতঃ মোট চাহিদার ৫০-৬০%।
১৭. কোন অঞ্চলে সবচেয়ে বেশী বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়ঃ সিলেট।
১৮. কোন অঞ্চলে সবচেয়ে কম বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়ঃ রংপুর।
১৯. কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রে কোন গ্রেডের কয়লা ব্যবহার করা হয়ঃ বিটুমিনাস/সাব-বিটুমিনাস।
২০. ডিস্ট্রিবিউশন প্রতিষ্ঠান কয়টিঃ ৬টি।
২১. আরইবি আর পিবিএস কি একঃ না।
২২. পিবিএস কয়টিঃ ৮০ টি।
২৩. HSD কী?- HIGH SPEED DIESEL.
২৪. HFO কী?- HEAVY FUEL OIL.
২৫. সবচেয়ে বেশী পাওয়ার জেনারেট করা হয় কোন জ্বালানি দিয়ে?–প্রাকৃতিক গ্যাস (৬৩%)।
২৬. বাংলাদেশ শতভাগ বিদ্যুৎয়িত হবেঃ ২০২১ সালে।
২৭. মাথাপিছু বিদ্যুৎ উৎপাদনঃ ৫১০ কিলোওয়াট আওয়ার।
২৮. জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র ও ক্ষমতাঃ ১টি, ২৩০ মেগাওয়াট।
২৯. ৪০০ লেভি লাইন কয়টিঃ ৬টি।
৩০. ৭৬৫ কেভি লাইন কোথায় হচ্ছেঃ ভুলতা।
৩১. রামপাল কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটিঃ ১৩২০ মেগাওয়াট।
৩২. মাতারবাড়ী কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটিঃ ১২০০ মেগাওয়াট।
৩৩. পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটিঃ ১৩২০ মেগাওয়াট।
৩৪. রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটিঃ ২×১২০০= ২৪০০ মেগাওয়াট।
৩৫. প্রথম ইউনিট উৎপাদনে যাবেঃ ২০২৩ সাল।
৩৬. দ্বিতীয় ইউনিট উৎপাদনে যাবেঃ ২০২৪ সাল।
৩৭. ২০২১ সালের মধ্যে বায়ুকল থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতের লক্ষ্যমাত্রাঃ ১৩৭০ মেগাওয়াট।
৩৮. রিনিউয়েবল সোর্স থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনঃ ৬২৮ মেগাওয়াট।
৩৯. রিনিউয়েবল সোর্স থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রাঃ মোট ক্ষমতার ১০%।
৪০. কুইক রেন্টাল থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনঃ ১৮৯০ মেগাওয়াট।
৪১. বিদ্যুৎ সুবিধাপ্রাপ্ত জনগোষ্ঠীঃ ৯৬%।
৪২. মোট ট্রান্সমিশন লাইনঃ ১২,১১৯ সার্কিট কিঃমিঃ।
৪৩. বিতরণ লাইনঃ ৫ লক্ষ ৬০ হাজার কিঃমিঃ।
৪৪. গ্রাহক সংখ্যাঃ ৩ কোটি ৬৪ লক্ষ।
৪৫. বাংলাদেশের বিদ্যুতের ফ্রিকুয়েন্সীঃ ৫০ হার্জ।
৪৬. পিক লোড পাওয়ার প্ল্যান্ট কী?- পিক টাইমে বিদ্যুতের চাহিদা পূরণের জন্যে যে সকল প্ল্যান্ট চালানো হয়।
৪৭. অফ পিক ও অন পিক বিদ্যুৎ চাহিদা কতঃ 7000/11000MW.
৪৮. দেশের প্রথম বর্জ্য বিদ্যুৎকেন্দ্র কোথায়?- জলকুড়ি, নাঃগঞ্জ (৩ মেগাওয়াট)।
৪৯. ১ম HVDC সাবস্টেশনঃ ভেড়ামারা, কুষ্টিয়া।
৫০. ২য় HVDC সাবস্টেশনঃ দেবপুর, কুমিল্লা।
৫১. সবচেয়ে দীর্ঘতম ট্রান্সমিশন লাইনঃ KHULNA-VERAMARA (353 CKT KM).
৫২. হাই জেনারেশন, লো ডিমান্ড এরিয়াঃ সিলেট।
৫৩. লো জেনারেশন, হাই ডিমান্ড এরিয়াঃ রংপুর।
৫৪. সাবস্টেশন থেকে সাবস্টেশনে যোগাযোগের মাধ্যমঃ SCADA+PLCC.
৫৫. SCADA: SUPERVISORY CONTROL & DATA ACQUISITION.
৫৬. SREDA: SUSTAINABLE AND RENEWABLE ENERGY DEVELOPMENT AUTHORITY.
৫৭. NLDC: NATIONAL LOAD DISPATCH CENTRE.
৫৮. গ্রিডে ব্যবহারযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাঃ ১৬,০০০ মেগাওয়াট।
৫৯. ইন্টারকানেক্টেড গ্রীড সংখ্যাঃ ১টি।
৬০. ২০২১ সালে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রাঃ ২৪,০০০ মেগাওয়াট।
৬১. ২০৩০ সালে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রাঃ ৪০,০০০ মেগাওয়াট।
৬২. ২০৪০ সালে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রাঃ ৬০,০০০ মেগাওয়াট।
৬৩. LNG টার্মিনাল কোথায় হবেঃ মহেশখালী।
৬৪. পাওয়ার হাবঃ মহেশখালী, আশুগঞ্জ, পায়রা, ভেড়ামারা, মাতারবাড়ী।
৬৫. যমুনা নদীর উপর দিয়ে যে লাইন গেছে তার ভোল্টেজ কতঃ ২৩০ কেভি।
৬৬. ভারত থেকে আমদানিকৃত বিদ্যুতের দামঃ ৫ টাকা ৩৪ পয়সা।
৬৭. নেক্সট যে সব দেশ হতে বিদ্যুৎ আমদানি করা হবেঃ নেপাল, ভূটান।
৬৮. পিকিং পাওয়ার প্লান্ট কি ২৪ ঘন্টা চলেঃ না, পিক টাইমে চলে।
৬৯. সবচেয়ে বেশী পাওয়ার প্ল্যান্ট কোন জোনেঃ ঢাকা জোনে, ৩৯ টি।
৭০. সবচেয়ে কম পাওয়ার প্ল্যান্ট কোন জোনেঃ রংপুর, ময়মনসিংহ, ৭ টি করে।
৭১. সবচেয়ে বড় সোলার পাওয়ার প্ল্যান্ট ২৮ মেগাওয়াট, হিনলা, টেকনাফ।
৭২. প্রথম আইসোলেটেড গ্রীডঃ হাতিয়া, নোয়াখালী।
৭৩. দেশের প্রথম বায়ুকলঃ সোনাগাজী, ফেনী।
৭৪. দেশের ২য় বায়ুকলঃ কুতুবদিয়া, কক্সবাজার।
৭৫. সাবস্টেশনে কত ভোল্টের ডিসি ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়ঃ ১১০ ভোল্ট ডিসি।
৭৬. আপকামিং জলবিদ্যুৎ প্রকল্পঃ সাঙ্গু নদী(১৪০ মেগাওয়াট), মাতামুহুরি নদী(৭৫ মেগাওয়াট)।
৭৭. পার ইউনিট সোলার কস্টঃ ১৬.১৪ টাকা।
৭৮. পার ইউনিট কয়লা কস্টঃ ৭.৩৮ টাকা।
৭৯. পার ইউনিট গ্যাস কস্টঃ ২.৮ টাকা।
৮০. পার ইউনিট ফার্নেস ওয়েল কস্টঃ ১১.৪৮ টাকা।
৮১. পার ইউনিট জলবিদ্যুৎ কস্টঃ ১.৩২ টাকা।
৮২. কয়লা আমদানি করা হয় মূলতঃ ইন্দোনেশিয়া, অস্ট্রেলিয়া।
৮৩. দেশের প্রথম গ্যাস ইন্সুলেটেড সাবস্টেশনঃ ধানমন্ডি।
৮৪. ওয়েভ ট্রাপ কোথায় ব্যবহার করা হয়ঃ PLCC.
৮৫. বাংলাদেশের সর্বোচ্চ জেনারেটিং ভোল্টেজঃ ২২.০৫ কেভি (আশুগঞ্জ)।
৮৬. ১ মেগাওয়াটে কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ২৪ ঘণ্টা চালাতে কয়লা লাগেঃ ১০ টন।
৮৭. COD: COMMERCIAL OPERATION DATE.
৮৮. DCT: DEPENDABLE CAPACITY TEST.
৮৯. RRT: RELIABILITY RUN TEST.
৯০. পিক আওয়ারঃ বিকাল ৫ টা থেকে-রাত ১১টা।
৯১. অফ-পিক আওয়ারঃ রাত ১১টা থেকে বিকাল ৫ টা।
৯২. ট্রান্সমিশন লাইনে যে কন্ডাক্টর ব্যবহার করা হয়ঃ ACCC/ACSR.
৯৩. একটি ৪০০ কেভি লাইনে ডিস্ক ইন্সুলেটর লাগেঃ ২১টি।
৯৪. গ্রিড রিংঃ ২ টি, ঢাকা, চট্টগ্রাম।
৯৫. আপকামিং সর্ববৃহত সুইচিং সাবস্টেশনঃ গোপালগঞ্জ।
৯৬. ব্রাউন আউট কিঃ পাওয়ার ঠিক থাকার পরেও ভোল্টেজের আপ-ডাউন করলে।
৯৭. ডিস্ট্রিবিউশন লাইনে কয়টি তার থাকেঃ ৫/৬টি।
৯৮. SUBSTATION- SUBSTATION যোগাযোগের জন্যেঃ OPTICAL GROUND WIRE.
৯৯. PGCB কার কাছে অপটিক ফাইবারের ব্যান্ডউইথ বিক্রি করেঃ জিপি সহ টেলিকম সেক্টর।
১০০. ট্রান্সফরমার ওয়েলের বাণিজ্যিক নামঃ পাইরানল।
0 Comments
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন